তা হলে কী ভালোই না হতো। সেখানে কিছু চমৎকার
দূরে। যেন বোধের জলাভূমি থেকে জল খসে পড়ে। ঊনোমুখে লেগে থাকে
ভূমণ্ডলীয় এবং সমতলীয় জরিপের মধ্যে পার্থক্য
কবিতায় শহরে যাবার জন্য read more ছেলেকে বিদায় দিতে গিয়ে চোখের জল মোছার মতো একটি আবেগঘন দৃশ্যের কথা বলেছেন কবি। বিশেষ কিছু অর্জন আর কোন কিছু জয় করতে হলে যেন শহরেই আসতে হবে সকলকে। কিন্তু বাবা চায় ছেলেকে কাছে কাছে রাখতে, চোখে চোখে রাখতে কিন্তু বাবাতো পরিবার ও পেশার বন্ধন ভেঙে গ্রাম ছাড়তে পারে না। কিন্তু ছেলেকে উচ্চ শিক্ষার জন্য শহরে পাঠাতেই হয়। তাই বাবা বারবার ছেলেকে মনে করিয়ে দেয় শহরে যাবার কারণ। ছেলে শহরে এসে পরিচিত গ্রাম, শস্যক্ষেত, সরষেফুল আর বাবাকে প্রতিনিয়ত অনুভব করে আর নির্জনে শোকগাথা আওড়ায়। কিন্তু শহরে ছেলে যখন খাপ খাইয়ে নেয় নিজেকে তখন একদিন বাবা ঠিক চলে যায় না পেরার দেশে। সন্তান তখন মেঘের গর্জনে বাবাকে খোঁজেন অবিরত। এ গদ্য কবিতাটি আমাদের অনুভূতিতে নাড়া দেয়। নগরায়নের প্রবল চিত্র ও গ্রামীণ স্নেহ মমতা ছবি ফুটে উঠে।
রাতের বালিশে জড়ো হয় আঁধার। আক্ষরিক আকাশে ডানা
গীতি কাব্য অনুভূতির বহিঃপ্রকাশ বলে সাধারণতঃ দীর্ঘকায় হয় না। কারণ কোন অনুভূতিই দীর্ঘকাল স্থায়ী নয়। কিন্তু কোন কবি যদি গীতি কবিতায় তার ব্যক্তি-অনুভূতিকে একান্ত আন্তরিকতার সাথে অনায়াসে দীর্ঘকারে বর্ণনা করতে পারেন, তবে তার মূল রস ক্ষুণ্ন হয় না। কবির আন্তরিকতাই শ্রেষ্ঠ গীতি কবিতা বা গীতি কাব্যের একমাত্র কষ্টি-পাথর।
যৌন— অনুরাগমোচন, যে শব্দের অর্থ তুমি কখনো জানবে না। এরপর যেতে দাও
দিনে লাশকাটা ঘরে হৃদয়বিহীণ শুয়ে আছো কত যুগ হলো? বলো দেখি? বেড়ালের
প্রতিটা গদ্য ও কবিতার জন্যা আলাদা করে যুক্তবর্ণ দেওয়া হলো সমাপনী পরীক্ষায় এর বাইরে কখনো আসেনি আর আশা করা যায় আসবেন।
হঠাৎ একদিন ঝিম ধরা দুপুরে মেঘের শরীরে বাবা ডাকে…
আপনি যদি তথ্য গুলো এখানে সেভ করে রাখতে চান তবে এখানে টিক দিয়ে রাখুন।
সহসম্পর্ক ও নির্ভরণের মধ্যে পার্থক্য
শহীদুল্লা কায়সার ছিলেন একজন সাংবাদিক।
উইকিমিডিয়া কমন্সে কবিতা সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।